শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * সুন্দরবনে চোরা শিকারের অভিযান ভেস্তে গেল, ৪২ কেজি হরিণের মাংসসহ নৌকা জব্দ   * এক রাতেই দুই খামারে ভয়াবহ ধ্বংস: লাখো টাকার মাছ ও মুরগির বাচ্চা নিধন   * কলাবাগান থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার   * বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ৯৯৯-এ ফোন করলেন মেয়ে   * ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যে দিল্লি সফরে ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী   * ভারত-পাকিস্তানের যত যুদ্ধ   * যশোরে আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার ওসিসহ সাত পুলিশ সদস্য   * দিনের তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি বাড়তে পারে   * চট্টগ্রামে সাড়ে তিন হাজার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার   * আইসিসির মাসসেরা ক্রিকেটার হওয়ার দৌড়ে মিরাজ  

   বিশেষ সংবাদ
মিতু খুনে ৭ বছর পর গ্রেফতার কালু
  Date : 03-06-2023
Share Button


নিজস্ব প্রতিবেদক-
সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম
মিতু হত্যা মামলার পলাতক এক আসামিকে ঘটনার সাত বছরের মাথায় গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার রাত ২টার দিকে নগরীর আকবর শাহ থানার ছিন্নমূল এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) টিম। গ্রেফতার খাইরুল ইসলাম কালুর বাড়ি রাঙ্গুনিয়া উপজেলায়।
পিবিআই চট্টগ্রাম মহানগর ইউনিটের পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানা জানিয়েছেন, গ্রেফতারি পরোয়ানামূলে আসামি কালুকে রাঙ্গুনিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। রাঙ্গুনিয়া থানা পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করবে। পিবিআই’র এসপি নাইমা বলেন, আসামি কালু বিভিন্ন ছদ্মবেশ নিয়ে গত সাতবছর ধরে গ্রেফতার এড়াতে সক্ষম হয়েছিলেন। সর্বশেষ তিনি আকবর শাহ এলাকায় একটি ভবনে নিরাপত্তা রক্ষী হিসেবে ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হই।
চাঞ্চল্যকর মিতু হত্যা মামলার বিচার কার্যক্রম চলছে চট্টগ্রামের একটি আদালতে। পলাতক কালুকে গ্রেফতারে পরোয়ানার পাশাপাশি বিদেশযাত্রা ঠেকাতে তার পাসপোর্ট জব্দের আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে নগরীর পাঁচলাইশ থানার ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে বাসার অদূরে গুলি ও ছুরিকাঘাত করে খুন করা হয় মাহমুদা খানম মিতুকে। স্ত্রীকে খুনের ঘটনায় পুলিশ সদর দফতরের তৎকালীন এসপি বাবুল আক্তার বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) সাতজনকে আসামি করে আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করে। ১০ অক্টোবর আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। চলতি বছরের ১৩ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। ৯ এপ্রিল থেকে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। প্রথম সাক্ষী হিসেবে মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। অভিযোগপত্রে প্রধান আসামি করা হয়েছে মিতুর স্বামী বাবুল আক্তারকে। অভিযোগপত্রে আরও যাদের আসামি করা হয়েছে তারা হলেন-মো. কামরুল ইসলাম শিকদার মুসা, এহতেশামুল হক প্রকাশ হানিফুল হক ওরফে ভোলাইয়া, মো. মোতালেব মিয়া ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. খাইরুল ইসলাম কালু এবং শাহজাহান মিয়া। অভিযোগপত্রের আসামিদের মধ্যে এখন শুধু মুসা পলাতক আছেন।

 



  
  সর্বশেষ
বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা শেষ হলো
ট্রান্সশিপমেন্টের বাইরে: ভারতের মাধ্যমে রপ্তানি কার্গোর প্রকৃত কারণগুলো খতিয়ে দেখা
কেওয়াটখালী সেতু প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণে ভয়ানক অনিয়ম
সড়ক পরিবহন আইন সংশোধন চান পণ্য পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা

প্রধান সম্পাদক: মতিউর রহমান , সম্পাদক: জাকির হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক এসএম আবুল হাসান। সম্পাদক কর্তৃক ২ আরকে মিশন রোড, ঢাকা ১২০৩ থেকে প্রকাশিত এবং বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২০১৯ ফকিরাপুল , ঢাকা ১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: জামান টাওয়ার (৪র্থ তলা) ৩৭/২ পুরাণা পল্টন, ঢাকা ১০০০
ফোন: ০১৫৫৮০১১২৭৫, ০১৭১১১৪৫৮৯৮, ০১৭২৭২০৮১৩৮। ই-মেইল: bortomandin@gmail.com, ওয়েবসাইট: bortomandin.com