|
হানিফ ফ্লাইওভারে ভোগান্তি |
|
|
|
|
|
ডেস্ক রিপোর্ট
সড়ক-মহাসড়কের যানজট রাজধানীর মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারে এসে ঠেকেছে। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের গুলিস্তান টোলপ্লাজা থেকে শুরু হওয়া যানজট সায়েদাবাদ জনপথ মোড়ে গিয়ে ঠেকছে। ভুক্তভোগী যাত্রীরা জানান, সময় বাঁচাতে ফ্লাইওভার ব্যবহারকারী যানবাহনকে পাঁচ মিনিটের রাস্তা পাড়ি দিতে ৩৫ থেকে ৪০ মিনিট সময় লেগে যাচ্ছে। ফ্লাইওভারে গুলিস্তানে লোকাল বাস থামিয়ে যাত্রী নামানো-ওঠানোর কারণে এই যানজট। অন্যদিকে, ফ্লাইওভারের গুলিস্তান টোলপ্লাজায় ধীরগতিতে টোল আদায়ের কারণে যানবাহনের লম্বা লাইন সৃষ্টি হচ্ছে। যানবাহনের এ লাইন সায়েদাবাদ পর্যন্ত চলে যাচ্ছে। আবার টোল দেওয়ার পরও যানবাহনগুলো গুলিস্তান পয়েন্টে ট্রাফিক জ্যামে আটকে যাচ্ছে। সব মিলে মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের কুতুবখালী থেকে গুলিস্তান পার হতে একটি যানকে ৪০ মিনিট সময় ব্যয় করতে হচ্ছে। ভুক্তেভোগিদের মতে, এ যেনো টাকা দিয়ে ভোগান্তি কেনা। ফ্লাইওভারে গাড়িগুলো ওঠে সময়, জ্বালানী ও ভোগান্তি কমবে বলে। অথচ এর কোনটাই না কমে বরং কয়েকগুণ বেড়েছে। ফ্লাইওভার কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনা ও পুলিশের অবহেলায় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। সরেজমিনে ফ্লাইওভারের কুতুবখালী প্রান্তে গিয়ে দেখা গেছে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ধরে যে সব লোকাল বাস আসছে ফ্লাইওভারের প্রবেশ-মুখে সেগুলো যাত্রী ওঠানামা করানোর জন্য দাঁড়াচ্ছে। এতে করে ফ্লাইওভারের প্রবেশ-মুখে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। একই স্থানে আবার রাস্তা পারাপারের ব্যবস্থা থাকায় কিছুক্ষণ পর পর ফ্লাইওভারের কর্মীরা রাস্তা বন্ধ করে যাত্রী পারাপার করছে। তাতেও অনেক যানবাহন আটকা পড়ছে। আবার যে সব গাড়ি ফ্লাইওভারের নিচ দিয়ে যাবে সেগুলো সরু রাস্তায় যেতে গিয়ে বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে।
|
|
|
|
|
|
|
|
প্রধান সম্পাদক: মতিউর রহমান
, সম্পাদক: জাকির হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক এসএম আবুল হাসান। সম্পাদক কর্তৃক ২ আরকে মিশন রোড, ঢাকা ১২০৩ থেকে প্রকাশিত এবং বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২০১৯ ফকিরাপুল , ঢাকা ১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: জামান টাওয়ার (৪র্থ তলা) ৩৭/২ পুরাণা পল্টন, ঢাকা ১০০০
ফোন: ০১৫৫৮০১১২৭৫, ০১৭১১১৪৫৮৯৮, ০১৭২৭২০৮১৩৮। ই-মেইল: bortomandin@gmail.com, ওয়েবসাইট: bortomandin.com
|
|
|
|