সোমবার, মে ১২, ২০২৫
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু   * অমৃতসরে বিদ্যুৎ সংযোগ ফিরলেও রেড অ্যালার্ট বহাল   * চট্টগ্রাম কাস্টমসে নিলামে উঠেছে ৩০ মিক্সার লরি   * খুলনার বাজারে বেড়েছে সবজির দাম   * মোংলা বন্দরের সঙ্গে রেল সংযোগ না থাকায় আগ্রহ হারাচ্ছেন নেপালি ব্যবসায়ীরা: ঢাকায় নিযুক্ত নেপালি রাষ্ট্রদূত   * যুদ্ধ উত্তেজনায় স্থগিত PSL, আজ বিকেলেই দেশে ফিরছেন নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন   * খুলনায় ছাত্র ও জনতার বিক্ষোভ, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শিববাড়ি মোড়ে অবরোধ কর্মসূচি   * সুন্দরবনে চোরা শিকারের অভিযান ভেস্তে গেল, ৪২ কেজি হরিণের মাংসসহ নৌকা জব্দ   * এক রাতেই দুই খামারে ভয়াবহ ধ্বংস: লাখো টাকার মাছ ও মুরগির বাচ্চা নিধন   * কলাবাগান থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার  

   সারাবাংলা
খুলনার বাজারে বেড়েছে সবজির দাম
  Date : 11-05-2025
Share Button

অনলাইন ডেস্ক:

খুলনার বাজারে ৫০-৬০ টাকার নিচে নেই কোনো সবজি। ঈদের পর সবজির দাম বাড়তে শুরু করলেও এখনও কমেনি। অন্যদিকে মুরগির মাংস, গরুর মাংস ও মাছের দাম অপরিবর্তনীয় রয়েছে।

রোববার (১১ মে ) নগরীর গল্লামারি, শিরোমনি, নিউ মার্কেট বাজার, খালিশপুর ও নতুন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, কেজিপ্রতি বেগুন আকারভেদে ৫০ টাকা, পটল ৪০-৫০ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, কুমড়া ৩০-৪০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পুঁইশাক ৪০ টাকা, পেঁপে ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বিভিন্ন প্রকার শাক ৪০ টাকা, প্রতি পিস লাউ ৪০-৫০ টাকা, প্রতি কেজি কাচা আম ৪০-৫০ টাকা, আলু ২০-২৫ টাকা, পেঁয়াজ ৬০-৭০ টাকা, রসুন ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাংসের বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০-১৮০ টাকা কেজি দরে, সোনালি মুরগি ৩০০ টাকায়, গরুর মাংস ৭৫০ টাকা ও খাসির মাংস ১১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজারে প্রতি কেজি রুই মাছ ২৫০-৩০০ টাকা, টেংরা মাছ ৪০০-৫০০ টাকা, ঘেরের তেলাপিয়া ১৩০-১৪০ টাকা, পাঙাস মাছ ১৪০-১৫০ টাকা, চিংড়ি প্রকার ভেদে ৫০০-৬০০ টাকা, পাবদা ৩৫০-৪০০ টাকা, বিভিন্ন প্রকার ছোট মাছ ২৫০-৩০০ টাকা, কৈ ২০০ টাকা কেজিতে পাওয়া যাচ্ছে।

নতুন বাজারের সবজি বিক্রেতা আকরাম আলী জানান, গরমে সবজি শহরে কম আসছে। এজন্য একটু দাম বেশি। বৃষ্টি হলে দাম কমে যাবে। পাইকারি বাজারেও অনেক ধরনের সবজি সংকট রয়েছে।

গল্লামারি বাজারের মাছ ব্যবসায়ী কালাম মিয়া জানান, ঈদের পরে মাছের দাম বাড়েনি। সামান্য কমবেশি হয় পরিবহন খরচের কারণে। এছাড়া ঘেরের মাছ ফিডের উচ্চমূল্যের কারণে আগে থেকেই বাড়তি। আমাদের খুচরা বিক্রি করে সামান্য লাভ হয়।

নিউ মার্কেটের সবজি বিক্রেতা সবুজ সরদার বলেন, বাজারে সবজির সরবরাহ কম, বিক্রিও কম। এজন্য শাক-সবজির দাম বেশি। পাইকারি বাজার থেকে আমরা ৫-১০ টাকা লাভে বিক্রি করি।

গল্লামারি বাজারে আসা চাকুরিজীবী মানজারুল হোসেন বলেন, সবজির দাম ৪০ থেকে ৫০ টাকার নিচে নেই। সবজির দাম নাগালে থাকলে আমাদের মতো মধ্যবিত্তদের জন্য সুবিধা হয়।

মিস্ত্রিপাড়া বাজারে আসা ব্যবসায়ী আবুল কালাম বলেন, সবজি আর মাছের দাম অনেক। ৫০০ টাকার নিচে ঘেরের কোনো মাছ নেই। মুরগির মাংসের দাম অনেকটা কম থাকলেও মাছ-মাংসের দামে ব্যবধান খুব বেশি না।

নিউ মার্কেট বাজারে আসা শিরিনা খাতুন বলেন, সবজির দাম অনেক বেশি। ঈদের পর থেকে সবজির দাম বাড়তি। ১০০ টাকায় দুই পদ সবজি কিনতেই হিমশিম খেতে হয়। তবে সপ্তাহে এক-দুবার বাজার মনিটরিং করলে সব কিছুর দাম নাগালে থাকবে।



  
  সর্বশেষ
বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা শেষ হলো
ট্রান্সশিপমেন্টের বাইরে: ভারতের মাধ্যমে রপ্তানি কার্গোর প্রকৃত কারণগুলো খতিয়ে দেখা
কেওয়াটখালী সেতু প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণে ভয়ানক অনিয়ম
সড়ক পরিবহন আইন সংশোধন চান পণ্য পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা

প্রধান সম্পাদক: মতিউর রহমান , সম্পাদক: জাকির হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক এসএম আবুল হাসান। সম্পাদক কর্তৃক ২ আরকে মিশন রোড, ঢাকা ১২০৩ থেকে প্রকাশিত এবং বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২০১৯ ফকিরাপুল , ঢাকা ১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: জামান টাওয়ার (৪র্থ তলা) ৩৭/২ পুরাণা পল্টন, ঢাকা ১০০০
ফোন: ০১৫৫৮০১১২৭৫, ০১৭১১১৪৫৮৯৮, ০১৭২৭২০৮১৩৮। ই-মেইল: bortomandin@gmail.com, ওয়েবসাইট: bortomandin.com