|
বিআরটিএর মিরপুরে গার্ডের বেপরোয়া দৌরাত্ম- নেপথ্যে ভাগিদার এডি ও উচ্চমান সহকারি |
|
|
|
|
|
নিজস্ব প্রতিবেদক খোজ নিয়ে জানা যায়,ষাটের কোটার উক্ত মনির হোসেনের জনৈক ডিডির হাতের ছোয়ায় মাত্র বছর কয়েক আগে গার্ড পদে নিয়োগ পান। যা নিয়ে রয়েছে নানা বিতর্কও । কিন্তু এসবের তোয়াক্কা না করে ও গার্ডগিরি ফেলে মনির নিজে রীতিমত দফতর খুলে ধান্ধাবাজিতে বেপরোয়াভাবে তৎপর রয়েছেন। মোমিন নামের ওই উচ্চমান সহকারীর কাজ-কর্মের বেশীর ভাগ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন গার্ড মনির হোসেন। এছাড়া বেশ কয়েকজন বহিরাগত সহযোগী দিয়ে তার ওই দফতরে বসে তিনি প্রকাশ্যে দালাল বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। মূলত তার এসবের নেপথ্যে রয়েছে-এডি মোবারক হোসেন ও উচ্চমান সহকারি মোমিন। তিনি ক্ষমতার বলে মিরপুর অফিসের ছোট-বড় অনেকের সাথে দন্দে জড়িয়ে অনেকের চক্ষুশুল হয়েছে। ক্ষুব্ধ অনেকেই তার বিরুদ্ধে সংশ্লিস্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে নালিশ দিয়েও কোন সুফল না পেয়ে আরো ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছেন। বিআরটিএর মিরপুর অফিসে মনির হোসেন নামের ওই গার্ড সদ্য চাকরি পেয়েই পুরনো লাইসেন্স ডেলিভারি (কক্ষ নং-৮) নিজ দখলে নিয়ে তা ব্যক্তিগত দফতর বানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, দায়িত্বগত বিষয়ের তোয়াক্কা না সেখানে নিজস্ব বহিরাগত লোকজন রেখে মেতে উঠেছেন প্রকাশ্যে দালাল বাণিজ্যে। ওই অফিসের উচ্চমান সহকারি মোমিনের হয়ে অবৈধভাবে গার্ড মনির হোসেন ডোপ টেস্ট এন্ট্রি, ভেরিভিগেশন এন্ট্রির নামে দীর্ঘদিন ধরে ঘুষ বাণিজ্য করে যাচ্ছেন। মনির ও তার চক্রের লোকজন বিরুদ্ধে গ্রাহকদের জিম্মি করে অবাধে ঘুষ আদায়ের গতানুগতিক অভিযোগের সমান তালে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে বেশামাল আচরনের অভিযোগও নতুন নয়। নাম না প্রকাশ করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারি জানান, এডি মোবারক আর উচ্চমান সহকারির মোমিনের লোক মনির। এছাড়া সবাই জানে জনৈক ডিডির ও ছায়া রয়েছে তার উপর। আর এসব কারণে অসময়ে হলেও যে কোনভাবে চাকরিটা বাগিয়ে মনির হয়ে উঠেছে মারাত্বক বেপরোয়া। ধান্ধার স্বার্থে সে কাউকে হিসেবই করে না। যা নিয়ে রয়েছে নানা বিতর্ক,রয়েছে অনেকের তার ওপর চাপা ক্ষেভ। গার্ড মনিরের কাছে এ বিষয়ে জানার জন্য যোগাযোগের চেস্টা করেও সম্ভব হয়নি। আর তার দেখভালকারি এডি মোবারক হোসেনের কাছে মোবাইলে উক্ত মনিরের বিষয়ে কথা তুলতেই আমতা-আমতা করে ফোনটি কেটে দেন। সেই সাথে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেও বিষয়টি অবগতে রয়েছে চেস্টা।
|
|
|
|
|
|
|
|
প্রধান সম্পাদক: মতিউর রহমান
, সম্পাদক: জাকির হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক এসএম আবুল হাসান। সম্পাদক কর্তৃক ২ আরকে মিশন রোড, ঢাকা ১২০৩ থেকে প্রকাশিত এবং বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২০১৯ ফকিরাপুল , ঢাকা ১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: জামান টাওয়ার (৪র্থ তলা) ৩৭/২ পুরাণা পল্টন, ঢাকা ১০০০
ফোন: ০১৫৫৮০১১২৭৫, ০১৭১১১৪৫৮৯৮, ০১৭২৭২০৮১৩৮। ই-মেইল: bortomandin@gmail.com, ওয়েবসাইট: bortomandin.com
|
|
|
|