. চেয়ারম্যান,পরিচালক প্রশাসন এসব জানেনই না
. এর আগে টুকটাক সমালোচনায় থমকে যাওয়া রক্তচোষা ঘুষের হার গড়ে দেড়-দুই হাজার টাকা থাকলেও সদ্য তা তিন হাজারে উন্নীত করেছে।
. মেট্রোর চার সার্কেলের এক আর দুই’র রমরমা বাজার অনুসরনে চলছে বাড়তি রেটে সকালে ফেল,বিকেলে পাসের সেই গেঁড়াকল।
নিজস্ব প্রতিবেদক
আবার সেই কথা।সর্বাঙ্গের ব্যথায়,মলম দিবে কোথায় ? এবার দেখা যাচ্ছে ব্যথা ভরা বিআরটিএর সেই ফেল-পাস গেঁড়াকলের ঘুষের হার এখন দ্বিগুন করে কয়েক মাসের ভাটা পড়া ঘুষের বাজারের ক্ষতি পুশিয়ে নিতে সাধারন রেট দ্বিগুন অর্থাৎ তিন হাজার থেকে চার হাজার পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। গত কয়েক মাস ধরে বাংলাদেশ রোডস্ এন্ড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)র সার্কেলগুলোর সর্বপেক্ষা অনিয়মের খোলাবাজার-ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফেল-পাস গেঁড়াকলের রক্তচোষা ঘুষবাজি নিয়ে চলে উপর্যপুরি সেই কঙ্কালসার ব্রাহ্মনের গুরুত্বহীন মন্ত্র পাঠ। এতে সংশ্লিস্ট ঘুষবাজ কুশিলবদের পক্ষ থেকে চলে ডেমকেয়ারিভাবে নানা চক্রান্ত। তবে নোছোড় বান্দার মত লেগে থাকার এক পর্যায়ে কিছুটা নড়েচড়ে বসে রক্তচোষা ঘুষবাজরা। সেই সাথে বাড়ে উর্ধ্বতনের প্রহসনের কড়াকড়ি। আর এতে বিআরটিএর সার্কেলগুলোর মধ্যে সব চেয়ে অবাধ ও মোটা টাকার জায়গা বলে বিবেচিত মেট্রো-১ ও মেট্রা-২র ফেল-পাস গেঁড়াকলের রক্তচোষা ঘুষবাজ চক্রটির ঘুষবাজিতে বেশ ভাটাও পড়ে। কিন্তু এরই মধ্যে একটু বেখেয়ালি ফুসত। এ ফাঁকেই-ওই কথায় আছে না,খাইচ্ছত যায় না মলে,আর স্বভাব যায় না ধুলে। মানে তারা সদ্য ফের গতানুগতিক থেকে বেগতিক কায়দায় তৎপর হয়ে উঠেছে। বেশ কিছু দিনের ঘুষে ভাটা আর আসন্ন ঈদের টানে ওই ক্ষতি পুশিয়ে নিতে ফেল-পাস গেঁড়াকলের চার্জ দ্বিগুন করেছে। সোজা কথায় এর আগে রক্তচোষা ঘুষের হার গড়ে দেড়-দুই হাজার টাকা থাকলেও সদ্য তা তিন হাজারে উন্নিত করেছে। আর এর মধ্যে মেট্রো-১র জোয়াসাহারা (খিলক্ষেত) ও মেট্রা-২র ইকুরিয়ার (কেরানিগঞ্জ) কয়েক ইন্সপেক্টর (মোটরযান পরিদর্শক) তাদের দেখভালের হোতাদের খুশির খোরাক যোগাতে ফের হয়ে উঠেছে বেপরোয়া। প্রতিদিন শত শত হতদরিদ্র্য ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রত্যাশীদের ওই ফেল-পাস গেঁড়াকলে আটকে রক্ত চুষে নিচ্ছে। আর এ যাবতের ঘুষবাজিতে গোছানো বিলাশবহুল জীবনের রসদ যোগাচ্ছে। আর এ নিয়ে পেছনের কিছু সময়ের খুঁজাখুঁজি আর দেখা-জানা নিয়ে থাকছে এরপর