.বাহাদুরিময় জীবনের রসদ অসহয় ও হতদরিদ্র্যের রক্তচোষা ঘুষে গড়া সম্পদের ঘটার বিধিমোতাবেক আরো তথ্য-উপাত্ত খোঁজার ফাঁকে দেখা মিলে তাদের আরো বেশামাল ঘুষবাজি।
.দীর্ঘ সময় না শোনা সেই ব্রাহ্মনের মন্ত্রের মত লেগে থাকা ও একটার পর একটা প্রতিবেদনের জেরে ঢাকা নড়েচড়ে বসে মেট্রো-1 ও 2 এর ফেল-পাস গ্যাড়াকলের রক্তচোষা দুই চালক মাশুলের হার দ্বিগুন অর্থাৎ দেড়-দুই হাজারের জায়গায় তিন-চার হাজার করেছে।
.হুমকি-ধমকিসহ দমানোর নানা চক্রান্ত মাড়িয়ে এসব নিয়ে দীর্ঘমেয়াদে মলম দেয়া মানে-নাড়াচাড়ায় (সমালোচনায়) সর্বাঙ্গে ব্যথা ওয়ালা প্রতিষ্ঠানটির কোন কোন জায়গায় কিছুটা সেরে ওঠে। দীর্ঘ সময় ধরে যার দেখভালে ওই সব ধুরন্দরেরা ফেল-পাস গ্যাড়াকলসহ নানা অনিয়মের মাধ্যমে গুছিয়েছেন কাড়ি কাড়ি সম্পদ, ওই হোতা শেষমেষ ধরাশায়ী হয়েছেন। কিন্তু বাকিরা অনেকে নড়েচড়ে বসেছে।
.তবে কাচা টাকার মোহে ওই সব ফেল-পাস গ্যাড়াকলের কতিপয় চালকরা ছলেবলে এখনো রয়েছেন সক্রিয়। যাদের অন্যতম ইকুরিয়ার খালি মাঠের একা খেলোয়াড় ইন্সপেক্টর আবু সালেহ ও তার অফিস সহকারি কাম ক্যাশিয়ার জাকারুল্লাহ। আর জোয়ারসাহারার ইন্সপেক্টর জিয়াউর রহমান জিয়া ও তার কতিপয় সহযোগী।
.বরাবরের ঢাকা মেট্রো -১ ও মেট্রো-২র পরীক্ষার বোর্ডের সর্বসের্বা দুই ইন্সপেক্টর নামধারী ফেল-পাস গ্যাড়াকলের সবচেয়ে ধুরন্দর ও টেকসই চালক জিয়াউর রহমান জিয়া ও আবু সালেহ।
.ড্রাইভিং লাইসেন্সের বোর্ড চলাকালে সকালে গড়ে সব ফেল, বিকেলে পাস। তবে দুই-তিন হাজার টাকা পর্যন্ত হাতানোর পর।
.প্রায় একযুগের বেশী সময় ধরে লাখ লাখ হতদরিদ্র অসহয় ভ্যান-রিকশা চালকদের ফেল-পাস গ্যাড়াকলে আটকে রক্তখেক প্রানীর মত নির্বিকারে রক্তচুষে হয়েছেন শতকোটি টাকার মালিক। আর এভাবে তোপে পড়া ওই হোতা সেই এডি এডমিন ও দুই গ্যাড়াকল চালকের নামে-বেনামে গড়া অভিজাত এলাকার দামি বাড়ি,ফ্ল্যাট,প্লটসহ অবৈধ সম্পদের নমুনা সম্বলিত কয়েকটি ছোট গল্পের একটির অংশ বিশেষ দেখানোর চেস্টা