| |
|
| |
| |
| ডেস্ক রিপোর্ট গত কয়েক দিনে ডাকাহলিয়া গভর্নরেটে ঘোড়ার মাংস বিক্রিকারী একজন পাকিস্তানীকে গ্রেফতারের বিষয়ে একজন মিসরীয় সাংবাদিকের বিবৃতি দেশটিতে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে, বিশেষ করে যখন তিনি বলেন, ‘কেন মিসরীয়রা গাধা এবং ঘোড়ার মাংস খায় না আরবি আল-নাহার টেলিভিশন চ্যানেলে আখের আল-নাহার অনুষ্ঠানের হোস্ট তামের আমিন গত ৮ মার্চ বলেন, ‘আমি যতদূর জানি, গাধা ও ঘোড়ার মাংস খেতে কোনো ধর্মীয় আপত্তি নেই। আমরা কেন গাধা ও ঘোড়ার মাংস খাই না? এগুলো বিশ্বের অনেক দেশে বিক্রি এবং খাওয়া হয়’। তিনি বলেন, ঘোড়ার মাংস খুব স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ এবং উন্নত দেশগুলোতে ঘোড়ার মাংস একটি ব্যয়বহুল খাবার এবং ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে এটি সবচেয়ে ব্যয়বহুল খাবারগুলোর একটি। আল-নাহার চ্যানেল তার বক্তব্যের একটি ক্লিপ মুছে দিয়েছে, কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা এটি মুছে ফেলার আগে এটি সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের ব্যবহারকারীরা সাংবাদিকের বক্তব্যের নিন্দা করেছেন। বিবৃতিগুলো ধর্মীয় পণ্ডিতদের সমালোচনা শিকার হয়েছে, যারা জোর দিয়ে বলেন যে, গাধা এবং ঘোড়ার মাংস ‘হারাম’ বা ইসলামী আইনে নিষিদ্ধ। মিসরীয় সাংবাদিকের এ বিতর্কিত বক্তব্যের প্রেক্ষিতে বিবৃতিতে জামিয়া আল-আজহারের তুলনামূলক আইনশাস্ত্রের অধ্যাপক, ডক্টর আহমেদ কারিমা বলেছেন, মুসলিম আইনবিদদের ঐকমত্য রয়েছে যে, খচ্চর এবং গাধার মাংস খাওয়া হারাম। তিনি আরো উল্লেখ করেন যে, কুকুর, বিড়াল, সিংহ এবং নেকড়ের মতো প্রাণীর মাংস খাওয়ার ওপর চূড়ান্ত নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তিনি যোগ করেছেন, ‘যে কেউ বিনয়ী হতে চায়, এটি ইসলামী আইনের মূল্যে হওয়া উচিত নয়।
|
| |
|
|
|
| |
|
|
প্রধান সম্পাদক: মতিউর রহমান
, সম্পাদক: জাকির হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক এসএম আবুল হাসান। সম্পাদক কর্তৃক ২ আরকে মিশন রোড, ঢাকা ১২০৩ থেকে প্রকাশিত এবং বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২০১৯ ফকিরাপুল , ঢাকা ১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: জামান টাওয়ার (৪র্থ তলা) ৩৭/২ পুরাণা পল্টন, ঢাকা ১০০০
ফোন: ০১৫৫৮০১১২৭৫, ০১৭১১১৪৫৮৯৮, ০১৭২৭২০৮১৩৮। ই-মেইল: bortomandin@gmail.com, ওয়েবসাইট: bortomandin.com
|
|
| |
|