শুক্রবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৪
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * খাদ্য মন্ত্রণালয়ের কোটিপতি ড্রাইভার সাইফুল চালাচ্ছে মোল্লা বনাজী, জনস্বাস্থ্যে হুমকি   * রসায়নে নোবেল পেলেন গুগলের দুই বিজ্ঞানীসহ ৩ জন   * ১৪ বছরে সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পে দুর্নীতি ৫০ হাজার কোটি টাকা   * আ. লীগ শাসনামলে চরফ্যাশন-মনপুরার ত্রাসের সাম্রাজ্যের সম্রাট ছিলেন জ্যাকব   * সম্পদের নেশায় মজে থাকা পুলিশের ডিআইজি জামিল   * নির্বাচন থেকে সংস্কার বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াতের আমির   * কৃষি মন্ত্রণালয়, বিএডিসির কারসাজি ॥ ৯৫০ টাকার সার কৃষক কিনছে ১৩৫০ টাকায়   * শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে জাতীয় নাগরিক কমিটির অভিযোগ   * দুর্বল ৪ ব্যাংক পেলো ৯৪৫ কোটি টাকা   * শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা সহ গ্রেপ্তার ৪  

   লাইফ স্টাইল
মি টাইম কেন প্রয়োজন
  Date : 08-06-2024
Share Button

অনলাইন ডেস্ক

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মি টাইম নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় চলছে। বন্ধু, কর্মস্থল এসবের বাইরে নিজেকে কিছুটা সময় দেওয়া জরুরি। সময়টি হবে একান্ত নিজের। ব্যস্ততা ভরা জীবনে নিজেকে সময় দেওয়া অনেক কঠিনই বটে। কাজটি সহজ করে তোলার হদিশ রইলো:

নিজের মনকে গুরুত্ব দেওয়ার সময় কোথায়? কিন্তু মানসিক স্বাস্থ্য অনেক জরুরি। নিজেকে সময় দিলে সারাদিনের ক্লান্তি অনেকভাবে দূর হয়। অফিস বা কর্মস্থল কিংবা নিজের ব্যস্ততার বাইরে নিজের জগতে মনোনিবেশ করার জন্য হলেও একটা দিন রাখুন। অফডে পেলেই সেটাকে নিজের বানান। এই দিনটা আপনার। মাসে এক দিন হলেও চলবে।

মি টাইম কাটালে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। নিজের জন্য সময় ব্যয় করে নিজেকে ভালোভাবে চেনার সুযোগ বাড়ে। নিজের দক্ষতা সম্পর্কে জানা যায়। আপনার অন্যদের সঙ্গে আচরণ কেমন, আপনি কীভাবে নিজেকে চেনেন তা বুঝতে পারলেই হলো। এটাই জরুরি। নিজেকে বুঝতে পারলে অনেক সম্পর্ক বা সমস্যার সমাধান হয়ে যায় নিমেষেই।

একটানা কাজ আপনাকে অনেক যন্ত্রণা দিতে পারে। মানসিকভাবে চিন্তামুক্ত হলে কাজে মনোনিবেশ করা সহজ হবে। কাজ করতে করতে ক্লান্ত লাগলে জোর করবেন না। বিরতি নিয়ে নিজেকে সময় দেওয়ার চেষ্টা করুন।

ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে সুইচিং থাকে। এই সুইচ করতেই হয়। তবে কাজটি সহজ নয়। ধ্যান বা মেডিটেশন এক্ষেত্রে অনেক সাহায্য করে। কাজ ও নিজের ব্যক্তিজীবনে ভারসাম্য রক্ষা করতেই হয়। মি টাইমে আপনি নিজের পছন্দসই কোনো কাজ করুন। লেখালেখি, সৃজনশীল দক্ষতা বাড়ায় এমন কোনো কাজ করতে পারেন। তাহলে দেখবেন আপনার দক্ষতা বাড়বে। এখন প্রযুক্তিগত দক্ষতার দিকে মনোযোগ দেওয়া যায়। ডিজাইন, টাইপিং থেকে শুরু করে অনেক টেকনিক্যাল জ্ঞান অর্জন করতে পারলে ভালো। আপনি প্রয়োজনে খুঁজুন, দেখুন কিসে আপনার আগ্রহ। জানার মাধ্যমেও মস্তিষ্ককে অনেক সবল করে তোলা যায়। এই সবল করে তোলার প্রক্রিয়াও মি টাইমের অংশ।

নিজে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না? নির্ভর করেন অন্যের ওপর? মি টাইমে নিজেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার সক্ষমতায় আনার চেষ্টা করুন। মি টাইম সবসময় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করতে সাহায্য করে। আত্মনির্ভর হওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে শেখার ক্ষেত্রে মি টাইমের গুরুত্ব রয়েছে। বিষয়টি যদিও এখনো অনেকেই বুঝতে পারেন না। মি টাইম মূলত সিদ্ধান্ত নেওয়ার মাধ্যমেই হয়। আপনি নিজেকে একদিন সময় দেবেন। সময়টি একান্তই আপনার।

দিনের একটা অংশে নিজেকে সময় দেওয়ার অর্থ আপনি নিজেকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। এটি আপনার ব্যক্তিত্বকে দৃঢ় করবে। মানুষ যখন দেখবে আপনার কাছে নিজের মানসিক স্বাস্থ্য, আত্মবিশ্বাস, স্বাধীনতা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তখন তারা আপনাকে সম্মান করবে। মি টাইম নিজেকে ভালোবাসতে ও সম্মান করতে শেখায়। তার মানে এই নয় যে আপনি সবাইকে এড়িয়ে চলবেন। স্বাভাবিক নিয়মে সব কাজের পাশাপাশি নিজেকে সময় দেওয়ার ফলে আপনি নিজের সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠতে পারবেন।



  
  সর্বশেষ
রসায়নে নোবেল পেলেন গুগলের দুই বিজ্ঞানীসহ ৩ জন
সম্পদের নেশায় মজে থাকা পুলিশের ডিআইজি জামিল
শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে জাতীয় নাগরিক কমিটির অভিযোগ
দুর্বল ৪ ব্যাংক পেলো ৯৪৫ কোটি টাকা

প্রধান সম্পাদক: এনায়েত ফেরদৌস , অনলাইন সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত ) কামরুজ্জামান মিল্টন |
নির্বাহী সম্পাদক: এস এম আবুল হাসান
সম্পাদক জাকির হোসেন কর্তৃক ২ আরকে মিশন রোড ঢাকা ১২০৩ থেকে প্রকাশিত ও বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২১৯ ফকিরাপুল, মতিঝিল ঢাকা ১০০০ থেকে মুদ্রিত। সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ২/২, ইডেন কমপ্লেক্স (৪র্থ তলা) সার্কুলার রোড, ঢাকা ১০০০। ফোন: ০১৭২৭২০৮১৩৮, ০১৪০২০৩৮১৮৭ , ০১৫৫৮০১১২৭৫, ই-মেইল:bortomandin@gmail.com