শনিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৪
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * সেই শিশু পর্নোগ্রাফার টিপু এবার ডিবির জালে   * ৪ মে থেকে শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা   * সাবেক আইজি বেনজীরের দুর্নীতি অনুসন্ধানে রিট   * গত ১৫ বছরে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে : ওবায়দুল কাদের   * গাজা উপত্যকায় এক গণকবরেই ৩০০ লাশ   * মিয়ানমার নৌবাহিনীর এলোপাতাড়ি গুলি, ২ বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ   * খিলগাঁয়ে ট্রেন দূর্ঘটনায় অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ   * বোটক্লাব কান্ডে পরীমণির বাট খাচ্ছে !   * মালিকদের লুটপাটে বেসরকারি অনেক ব্যাংক ধ্বংসের মুখে   * গুলশানের বারের সামনে হাতাহাতিতে তিন নারী গ্রেফতার  

   বিশেষ সংবাদ
সর্বাঙ্গের ব্যথায় ,মলম দিবে কোথায়-বিআরটিএর হোতা চক্র নড়বড়,চেলাপেলার নতুন কৌশলে
  Date : 17-03-2024
Share Button


.এ চক্রেরই পোষা দালাল সিন্ডিকেট সব সার্কেল অফিসের চারপাশে নানা কেীশলে ধান্ধাবাজিতে সক্রিয় রয়েছে

.ষের ঝনঝনাতি লেগেছে কিছুটা ভাটা

.দালালদের ফতোয়াবাজির মাত্রাও কমেছে অনেকটা

 

বিশেষ প্রতিবেদক
বিআরটিএর নানা অনিয়মের সেই হোতা সিন্ডিকেট খানিকটা নড়বড় হলেও চেলাপেলারা বেশ লম্বা সময়ের ব্যবধানে নড়েচড়ে বসে ফের কৌশলে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বাড়িয়েছে ধ্ন্ধার রেটও। সে সব থাক । এর আগে একেটু ফিরে দেখি,তাহলো বেশ দীর্ঘ সময় নাছোড় বান্দার মত লেগে থাকা আর কেউ দেখুক বা না দেখুক কিংবা কারো কিছু হোক বা না হোক ভাবনা থেকে নানা অনিয়ম-দূর্নীতি ও ঘুষবাজি নিয়ে উপর্যুপরি একাধিক অনলাইন,পত্রিকা ও কিছু কপিবাজদের কপিপেস্টের প্রতিবেনের জেরে শেষ পর্যন্ত বিআরটিএ হেড অফিসের (সদর কার্যালয়) সেই খাজার ডেগে নাড়া লাগে। খাদেম এডি এডমিন শাহিনের অনুসারি জালিয়াতির চাকুরে চক্রটি টালমাটল কায়দায় অটুট থাকলেও খাদেম তার গিরি হারান। আর এ পথেই পাশ-ফেলের গেড়াকলের নানা অপকর্ম এপর্যন্ত সামনে আসছে আর একইভাবে সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষের নজরে আনার জন্য থেমে থমে চলছে এ তুচ্ছ তৎপরতা। অর্থাৎ-সেখানকার (বিআরটি) দূর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটগুলোর কর্মকান্ডগুলো সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষকে দেখিয়ে দেয়ার সর্বাত্মক চেস্টাসহ এত কিছুর পর কেনই তারা বহাল ? এসব কারণ খুঁজতে গিয়ে মিলে-সেখানে যেন বেড়ায় ক্ষেত খায়। তার মানে-বেশ আগেই কাড়িকাড়ি টাকার গন্ধে বিমুগ্ধ হয়ে সবার অগোচরে বর্তমান চেয়ারম্যানও ওই ঘুষবাজদের রক্ষাকবজের ভুমিকায় আসীন। যাক তারপরও তিনি শত চেস্টার পরও ওই সব বিষয় সম্বলিত পত্রিকার প্রতিবেদন ঘেরা সমালোচনাকে থোড়াই কেয়ার করে তার সেই খাজার বাক্সের মক্ষম খাদেম (চাঁদা আদায়কারী) এডি এডমিন শাহিনকে রক্ষা করতে না পারেননি,তবে তার চেলাপেলা (হেড অফিসের জালিয়াতির নিয়োগ প্রাপ্তরা) ও সার্কেলের ঘুষবাজদের সক্রিয় রেখেছেন। এসব গল্পের মূল গল্পটা হলো-সাবেক চেয়ারম্যান মশিউর রহমানের দেয়া উপঢৌকন এডি এডমিন পদে বসে শাহিন নানা অনিয়মে বেশামাল ছিলেন। ওই চেয়ারম্যানকে অনিয়মের অভিযোগে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠালেও ধুরন্ধর শাহিন থেকে যান ধরাছোয়ার বাইরে। সেজে বসেন খাজার বাক্সের খাদেম। এরপর এক যুগের বেশী সময় ধরে ওই পদের বলে নিয়োগ ও কোটা জালিয়াতি বাণিজ্য,সার্কেলে ঘুষবাজ সিন্ডিকেট লালন করে উৎকোচ আদায়, ঈদের মনিটরিং সেল ধান্ধাবাজি ও নানা কায়দায় সরকারি টাকা লোপাটসহ নানা অনিয়ম-দূর্নীতিতে ছিলেন চৌকশ। এরই এক পর্যায়ে ওই সাবেক চেয়ারম্যানেরই অনুগত পরিচালক এনফোর্সমেন্ট পদে থাকা নুর মোহাম্মদ মজুমদার চেয়াম্যানের দায়িত্ব পান। যার সাথে শাহিনের গতানুগতিক সখ্যতা থাকায় মুরিদ করতে তেমন বেগ পেতে হয়নি। আর ওই সময় থেকেই শাহিনের সব অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে বেশ কয়েকটি পত্রিকায় প্রতিবেদনের পর প্রতিবেদন প্রকাশিত হতে থাকলে শাহিন ধরাশায়ী হন। কিন্তু ওই চক্রের কোটা জালিয়াতির নিয়োগপ্রাপ্ত অন্যতম সহযোগী চক্রের তাহের,ফোরকান,কবির ও তাদের হোতা সেক্রেটারি আলমগীর যেমন- তোপের মুখে বহাল রয়েছে,তেমনি-পাশ-ফেল গেড়াকলের ঘুষবাজ চক্রটি ঘুষবাজিতে রয়েছে সক্রিয়। এসব নিয়ে এ যাবতের ঘেটাঘেটির পথেই নজরে আসে সার্কেলগুলোর ওই পাশ-ফেল গেড়াকলের রক্তচোষা ঘুষবাজিসজসহ লোমহর্ষক সব অনিয়ম, ঠিক যেন সেই কর্মকর্তা আক্ষেপের কথাটি-সর্বাঙ্গের ব্যথায়,মলম দিবে কোথায়? আর সেখানে ব্যথাহীন অঙ্গ খুঁজতে গিয়ে এককের পর এক সন্ধান মিলে- শাহিনের লালিত ওই লার্নারের (শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স) প্রহসনমূলক পরিক্ষার বোর্ড নামধারী পাশ-ফেল গেড়াকলসহ চালকদের রক্তচোষা ঘুষবাণিজ্য আর অবিশ্বাস্য সম্পদের বাহাদুরি। এর আগেও একইভাবে ওই লার্নার গেড়াকল ও কুশিলবদের নানা বিষয় সংশ্লিস্ট বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে দেয়ার চেস্টায় ছোটখাট নাড়াও লাগে। কিন্তু তারপরও হঠাৎ একইভাবে মাসান্তে কোটি টাকার ভাগাভাগির লোভসহ বেড়ার জায়গায় থাকা দেখভালের হোতা চেয়ারম্যান ও কতিপয় দালালদের আস্কারায় শুধু নড়েচড়ে বসে। আর তা যেন সেই ব্রাহ্মনে মন্ত্র পাঠ এড়িয়ে পাঠা সুলভ আচরনের মত। আর প্রসঙ্গতঃ আসল সেই সব কথা হলো-বিআরটিএ হেড অফিস সিন্ডিকেট ও সার্কেলের পাশ-ফেল গেড়াকলের কলাকুশলিদের নানা দিক নিয়ে এ যাবৎ ওই সব প্রতিবেদনের জেরে ছোটখাট সমালোচনার দমকা বাতাসে হেড অফিসের (সদর) চক্রটিসহ কোন কোন সার্কেলের ঘুষবাজারা একটু নড়েচড়ে বসে। তবে এসব বিরামহীন নানা সমালোচনায় সদ্য বেশীরভাগ জায়গায় বরবারের মত হাট-বাজারের আদলের সেই খোলামেলা  ঘুষের ঝনঝনাতি বেশ ভাটা পড়েছে। আর টাকার খনি ড্রাইভিং লাইসেন্স’র নানা ফতোয়াবাজির মাত্রাও কমেছে অনেকাংশে। 



  
  সর্বশেষ
সেই শিশু পর্নোগ্রাফার টিপু এবার ডিবির জালে
সাবেক আইজি বেনজীরের দুর্নীতি অনুসন্ধানে রিট
সারাদেশে গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন ঢাকায় সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে অসুস্থ, বয়স্ক ও শিশুরা ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট
বোটক্লাব কান্ডে পরীমণির বাট খাচ্ছে !

প্রধান সম্পাদক: এনায়েত ফেরদৌস , অনলাইন সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত ) কামরুজ্জামান মিল্টন |
নির্বাহী সম্পাদক: এস এম আবুল হাসান
সম্পাদক জাকির হোসেন কর্তৃক ২ আরকে মিশন রোড ঢাকা ১২০৩ থেকে প্রকাশিত ও বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২১৯ ফকিরাপুল, মতিঝিল ঢাকা ১০০০ থেকে মুদ্রিত। সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ২/২, ইডেন কমপ্লেক্স (৪র্থ তলা) সার্কুলার রোড, ঢাকা ১০০০। ফোন: ০১৭২৭২০৮১৩৮, ০১৪০২০৩৮১৮৭ , ০১৫৫৮০১১২৭৫, ই-মেইল:bortomandin@gmail.com