রবিবার, মে ৫, ২০২৪
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচক দুই ধাপ পিছিয়ে বাংলাদেশ ১৬৫তম, শুধু আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে   * চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ারের মিল্টন সমাদ্দার ডিবির জালে   * সর্বাঙ্গের ব্যথায়, মলম দিবে কোথায়, গ্যাড়াকল চালকরা এখনো ভবানিপুরের খোঁজে-১   * শ্রমিক ঠকলে কাউকে ছাড় নাই: প্রধানমন্ত্রী   * গরমে নাজেহাল রাজধানীবাসী, কষ্টে শ্রমজীবী মানুষ   * থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী   * কারা ফুটপাত বিক্রির সঙ্গে জড়িত তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট   * সংগীত শিল্পীর মাদকের কারবার!   * সাবেক আইজি বেনজীরের দুর্নীতি অনুসন্ধানে রিট   * গত ১৫ বছরে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে : ওবায়দুল কাদের  

   বিশেষ সংবাদ
সবার ভাগ্যে নাই ইফতারি
  Date : 13-03-2024
Share Button


অনলাইন ডেস্ক

আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে বাংলাদেশে শুরু হচ্ছে পবিত্র মাহে রমজান। এর আগেই বাজারে পাল্লা দিয়ে দাম বেড়েছে সব পণ্যের। রমজানে আঙুর-আপেলের পরিবর্তে দেশি ফল বরই-পেয়ারা দিয়ে ইফতার করার পরামর্শ দিয়ে সম্প্রতি সমালোচনার মুখে পড়েন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। কিন্তু বাজারে সেই দেশি ফলও সাধারণের নাগালের বাইরে।
মান ও এলাকাভেদে দেশীয় ফল বরইয়ের দাম ১০০ টাকা হতে ২৫০ টাকা, তেমনি পেয়ারার দাম ১০০ টাকা হতে ১৫০ টাকা। সপ্তাহ আগেও বরই ও পেয়ারার দাম ছিল ৫০-৬০ টাকা। বিলাসী পণ্য খেজুর মান ভেদে গত বছরের তুলনায় কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ১০০টাকা থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত।
রাজধানীর গুলশান এলাকার ফলের দোকানি আমিন মিয়া বলেন, ‘ইফতারিতে অনেকে ফলমূল বেশি খান, সে কারণে চাহিদাও থাকে অনেক বেশি। রমজান মাসে ফলের ফ্রেশ জুসের চাহিদা বেশি থাকে। তাই ফলের দামও আগের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। বিশেষ করে মাল্টা, কমলা, বেল, আনারস, বেদানার দাম বেড়েছে। বর্তমানে প্রতি পিস বেল ৮০ থেকে ১২০ টাকা, বেদানা ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা, মাঝারি সাইজের আনারস ৬০ থেকে ৮০ টাকা, আমদানি করা কমলার কেজি ৩৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডাব বিক্রি হচ্ছে ১০০টাকা হতে ১৫০টাকা। তরমুজ কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। এসব ফল দিয়ে ইফতারিতে জুস করে খান অনেকে। তাই অন্য ফলের পাশাপাশি শরবত আইটেম হিসেবে কাজে লাগা ফলগুলোর দাম বেড়েছে।
রোজাদারের তৃষ্ণা মেটাতে শরবত খাবেন সেই উপায়ও যেন নেই এবার। দেশি লেবু হালি প্রতি ডজনভেদে বিক্রয় হচ্ছে ১৫০টাকা হতে ২৫০টাকা।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার দোকান ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ইসবগুলের ভুসি বিক্রি হচ্ছে ২০০০ থেকে ২৩০০ টাকায়। যা তিন মাস আগে ছিল ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকার মধ্যে। মানভেদে প্রতি কেজি ট্যাং বিক্রি হচ্ছে ৮৫০-৯০০ টাকায়। যা কিছুদিন আগে ছিল ৮০০ টাকা। ৭৫০ গ্রাম ওজনের প্যাকেটজাত ট্যাং আগে বিক্রি হতো ৭৬০ টাকায়। এখন নতুন উৎপাদন করা প্যাকেটে দাম বাড়ানো হয়েছে। ছোট সাইজের রুহ আফজা ৩০০ মিলিলিটারের দাম আগে ছিল ২১০ টাকা, এখন ২৮০ টাকা করা হয়েছে। বড় সাইজের রুহ আফজা আগে ছিল ৩৫০ টাকা। এখন বেড়ে ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। এছাড়া ইসপি, অরেঞ্জ, ম্যাংগো ফ্লেভারের বিভিন্ন শরবতের পাউডারের দামও আগের চেয়ে বেড়েছে। তবে বাজারে খোলা চিনির দাম স্থিতিশীল। এখনও কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। বেসরকারি চাকরিজীবী মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ইফতারে কিছুই খাওয়ার উপায় নেই। বাজারে সবকিছুতেই আগুন। মানুষ রমজানে যে একটু শান্তিতে ইফতার করবে সেই উপায়ও নেই। ৫০০-১৫০০ টাকায় কিছু খেজুর বিক্রি হচ্ছে, সেগুলো অর্ধেক পচা। দেশি ফল যে খাব তারও কোনো উপায় নেই, মন্ত্রী বলার পর বিদেশি ফলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দাম বেড়েছে লেবু থেকে শুরু করে বড়ই-পেয়ারা সব কিছুর। জাহিদ হাসান নামে আরেক ক্রেতা বলেন, ‘মন্ত্রী বরই খেতে বলেছেন, সেটাই করতে হবে। খেজুর আর আমাদের রিজিকে নেই। সবকিছুই লাগামহীনভাবে বেড়ে চলেছে।্ইফ
আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে বাংলাদেশে শুরু হচ্ছে পবিত্র মাহে রমজান। এর আগেই বাজারে পাল্লা দিয়ে দাম বেড়েছে সব পণ্যের। রমজানে আঙুর-আপেলের পরিবর্তে দেশি ফল বরই-পেয়ারা দিয়ে ইফতার করার পরামর্শ দিয়ে সম্প্রতি সমালোচনার মুখে পড়েন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। কিন্তু বাজারে সেই দেশি ফলও সাধারণের নাগালের বাইরে।
মান ও এলাকাভেদে দেশীয় ফল বরইয়ের দাম ১০০ টাকা হতে ২৫০ টাকা, তেমনি পেয়ারার দাম ১০০ টাকা হতে ১৫০ টাকা। সপ্তাহ আগেও বরই ও পেয়ারার দাম ছিল ৫০-৬০ টাকা। বিলাসী পণ্য খেজুর মান ভেদে গত বছরের তুলনায় কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ১০০টাকা থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত।
রাজধানীর গুলশান এলাকার ফলের দোকানি আমিন মিয়া বলেন, ‘ইফতারিতে অনেকে ফলমূল বেশি খান, সে কারণে চাহিদাও থাকে অনেক বেশি। রমজান মাসে ফলের ফ্রেশ জুসের চাহিদা বেশি থাকে। তাই ফলের দামও আগের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। বিশেষ করে মাল্টা, কমলা, বেল, আনারস, বেদানার দাম বেড়েছে। বর্তমানে প্রতি পিস বেল ৮০ থেকে ১২০ টাকা, বেদানা ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা, মাঝারি সাইজের আনারস ৬০ থেকে ৮০ টাকা, আমদানি করা কমলার কেজি ৩৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডাব বিক্রি হচ্ছে ১০০টাকা হতে ১৫০টাকা। তরমুজ কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। এসব ফল দিয়ে ইফতারিতে জুস করে খান অনেকে। তাই অন্য ফলের পাশাপাশি শরবত আইটেম হিসেবে কাজে লাগা ফলগুলোর দাম বেড়েছে।
রোজাদারের তৃষ্ণা মেটাতে শরবত খাবেন সেই উপায়ও যেন নেই এবার। দেশি লেবু হালি প্রতি ডজনভেদে বিক্রয় হচ্ছে ১৫০টাকা হতে ২৫০টাকা।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার দোকান ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ইসবগুলের ভুসি বিক্রি হচ্ছে ২০০০ থেকে ২৩০০ টাকায়। যা তিন মাস আগে ছিল ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকার মধ্যে। মানভেদে প্রতি কেজি ট্যাং বিক্রি হচ্ছে ৮৫০-৯০০ টাকায়। যা কিছুদিন আগে ছিল ৮০০ টাকা। ৭৫০ গ্রাম ওজনের প্যাকেটজাত ট্যাং আগে বিক্রি হতো ৭৬০ টাকায়। এখন নতুন উৎপাদন করা প্যাকেটে দাম বাড়ানো হয়েছে। ছোট সাইজের রুহ আফজা ৩০০ মিলিলিটারের দাম আগে ছিল ২১০ টাকা, এখন ২৮০ টাকা করা হয়েছে। বড় সাইজের রুহ আফজা আগে ছিল ৩৫০ টাকা। এখন বেড়ে ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। এছাড়া ইসপি, অরেঞ্জ, ম্যাংগো ফ্লেভারের বিভিন্ন শরবতের পাউডারের দামও আগের চেয়ে বেড়েছে। তবে বাজারে খোলা চিনির দাম স্থিতিশীল। এখনও কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। বেসরকারি চাকরিজীবী মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ইফতারে কিছুই খাওয়ার উপায় নেই। বাজারে সবকিছুতেই আগুন। মানুষ রমজানে যে একটু শান্তিতে ইফতার করবে সেই উপায়ও নেই। ৫০০-১৫০০ টাকায় কিছু খেজুর বিক্রি হচ্ছে, সেগুলো অর্ধেক পচা। দেশি ফল যে খাব তারও কোনো উপায় নেই, মন্ত্রী বলার পর বিদেশি ফলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দাম বেড়েছে লেবু থেকে শুরু করে বড়ই-পেয়ারা সব কিছুর। জাহিদ হাসান নামে আরেক ক্রেতা বলেন, ‘মন্ত্রী বরই খেতে বলেছেন, সেটাই করতে হবে। খেজুর আর আমাদের রিজিকে নেই। সবকিছুই লাগামহীনভাবে বেড়ে চলেছে।



  
  সর্বশেষ
শিক্ষামন্ত্রীকে লিগ্যাল নোটিশ
সর্বাঙ্গের ব্যথায়, মলম দিবে কোথায়, গ্যাড়াকল চালকরা এখনো ভবানিপুরের খোঁজে-১
সংগীত শিল্পীর মাদকের কারবার!
সেই শিশু পর্নোগ্রাফার টিপু এবার ডিবির জালে

প্রধান সম্পাদক: এনায়েত ফেরদৌস , অনলাইন সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত ) কামরুজ্জামান মিল্টন |
নির্বাহী সম্পাদক: এস এম আবুল হাসান
সম্পাদক জাকির হোসেন কর্তৃক ২ আরকে মিশন রোড ঢাকা ১২০৩ থেকে প্রকাশিত ও বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২১৯ ফকিরাপুল, মতিঝিল ঢাকা ১০০০ থেকে মুদ্রিত। সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ২/২, ইডেন কমপ্লেক্স (৪র্থ তলা) সার্কুলার রোড, ঢাকা ১০০০। ফোন: ০১৭২৭২০৮১৩৮, ০১৪০২০৩৮১৮৭ , ০১৫৫৮০১১২৭৫, ই-মেইল:bortomandin@gmail.com